ইউরোপ মহাদেশের দেশগুলোর নাম মনে রাখার কৌশল

ইউরোপ মহাদেশের দেশগুলোর নাম মনে রাখার কৌশল : ইউরোপ মহাদেশ একটি বৃহত ভূমি অঞ্চল, যা উত্তর আফ্রিকা, এশিয়া এবং আটলান্টিক মহাসাগর দ্বারা ঘিরিত হয়। ইউরোপের ইতিহাস সেখানে থাকা মানবজাতির কারণে সমস্ত মানব সভ্যতার ইতিহাসের মধ্যে সবচেয়ে বিস্তৃত এবং উন্নয়নশীল।

প্রাচীন কালে, ইউরোপে বেশ কিছু প্রাচীন সভ্যতা ছিল, যেমন গ্রিক সভ্যতা, রোমান সভ্যতা এবং নর্সিংগ সভ্যতা। এই সমস্ত সভ্যতার উন্নয়নের মাধ্যমে ইউরোপ একটি অত্যন্ত ক্রমশঃ উন্নয়নশীল এবং জনবহুল মহাদেশ হয়ে উঠে।

প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, ইউরোপ একটি জটিল রাজনীতি এবং সামরিক কনফ্লিক্টের কেন্দ্র ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে, ইউরোপের উন্নয়ন এবং প্রগতি একটি অসামান্য মাত্রার সাথে প্রচন্ডভাবে এগিয়ে

ইউরোপ মহাদেশের দেশগুলোর নাম মনে রাখার কৌশল

ইউরোপ মহাদেশ বিশাল এবং বিভিন্ন ধরনের দেশ ও অঞ্চলে বিভক্ত। কিছু দেশের নাম হল:

• যুক্তরাজ্য (ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, ওয়েলস এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড)
• ফ্রান্স
• জার্মানি
• ইতালি
• স্পেন
• পর্তুগাল
• বেলজিয়াম
• নেদারল্যান্ডস
• সুইজারল্যান্ড
• আস্ট্রিয়া
• সোভিয়েত ইউনিয়ন (আবহাওয়া বদলে বিভিন্ন দেশে বিভক্ত হয়েছে)
• চেক রিপাবলিক
• পোল্যান্ড
• হাঙ্গেরি
• স্লোভাকিয়া
• বুলগেরিয়া
• রুমানিয়া
• সুইডেন
• নরওয়ে
• ডেনমার্ক
• ফিনল্যান্ড
• আইসল্যান্ড
• গ্রীস
• তুরস্ক
• ক্রওয়েশিয়া
• সারবিয়া
• বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
• আলবেনিয়া
• মন্টিনিগ্রো
• ম্যাক্সিকো

Read more-এশিয়া মহাদেশের দেশগুলোর নাম মনে রাখার কৌশল

ইউরোপ মহাদেশের দেশগুলোর পর্বতমালা

ইউরোপ মহাদেশে বিভিন্ন পর্বতমালা রয়েছে। কিছু পর্বতমালার নাম হল:

1.আলপস পর্বতমালা –সুইজারল্যান্ড, ইতালি, ফ্রান্স, অস্ট্রিয়া ও জার্মানি এই দেশগুলোতে এই পর্বতমালা রয়েছে।

2. পিরেনি পর্বতমালা – স্পেন ও ফ্রান্সের সীমান্ত এলাকায় এই পর্বতমালা রয়েছে।

3.কারপাথিয়ান পর্বতমালা – ইউরোপের মধ্য ও পূর্ব দিকে বিস্তৃত পর্বতমালা যা হাংগেরি, রুমানিয়া, স্লোভাকিয়া, পোল্যান্ড, উক্রেইন ও সার্বিয়া দেশের উপস্থিত। আল্পিন পর্বতমালা – ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড ও ইতালির উপস্থিতি এই পর্বতমালা রয়েছে।

4.বাল্কান পর্বতমালা – স্লোভেনিয়া, ক্রোয়েশিয়া, সার্বিয়া, মাকেডোনিয়া, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা এই দেশগুলোতে এই পর্বতমালা রয়েছে।

ইউরোপ মহাদেশের দেশের দর্শনীয় স্থান

ইউরোপ মহাদেশে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। কিছু প্রধান দর্শনীয় স্থানের নাম হল:

ইউরোপ মহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে ভিন্নতা থাকে। কিছু দেশের মাথাপিছু আয়ের তথ্য হল:

1.মোনাকো – মোনাকো হল ইউরোপের সবচেয়ে ছোট দেশ এবং এর মাথাপিছু আয় ভিত্তিকভাবে ক্ষুদ্র বিকাশশীল সেটি হিসাবে পরিচিত।

2.লিথুয়ানিয়া – এটি একটি ছোট দেশ যা একটি প্রস্তুত শিল্পের উন্নয়ন করছে এবং মাথাপিছু আয় হিসাবে কয়েকটি বড় শিল্পের সাথে একটি বিশাল শিপইল্ডিং কোম্পানির কাছ থেকে উপস্থিত আছে।

3.সুইস – সুইস একটি ছোট দেশ যা ভালো সুইস কনফেডারেশন এবং ব্যাংকিং শিল্পের উন্নয়নে খুব গুরুত্ব দেয়।

4.নরওয়ে – নরওয়ে একটি উন্নয়নশীল দেশ যা তার সংশ্লিষ্ট নেতৃত্ব ও বৃদ্ধি প্রাপ্ত উৎস হিসাবে বিশ্বব্যাংক এবং পেট্রোলিয়াম ব্যবস

ইউরোপ মহাদেশের দেশগুলোর ভৌগোলিক অবস্থান

ইউরোপ মহাদেশ উত্তর গোলার্দ্ধে অবস্থিত একটি মহাদেশ যা আবদ্ধভাবে দক্ষিণ ও পূর্ব দিকে আফ্রিকা, এশিয়া এবং আমেরিকার সাথে সীমিত। এই মহাদেশটি অধিকাংশই উষ্ণমণ্ডলীয় মাধ্যমিক আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে এবং এর উত্তর ও পূর্বে মাত্র কুচকল পর্বতমালা রয়েছে।

ইউরোপের ভৌগোলিক অবস্থান সম্পর্কে কিছু তথ্য নিচে দেওয়া হল:

1.উত্তর ইউরোপ – নরওয়ে, সুইডেন, ফিনল্যান্ড এবং ডেনমার্ক। এই অঞ্চলটি বরফমুখী এবং পর্বতমালা দ্বারা বিশেষভাবে চিহ্নিত হয়।

2.পূর্ব ইউরোপ – রাশিয়া, বেলারুশ, উক্রয় এবং মল্দভ। এই অঞ্চলটি বিশেষভাবে প্রস্তুতি শিল্পের বিকাশের জন্য পরিচিত।

3.পশ্চিম ইউরোপ – ফ্রান্স, জার্মানি, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস, লাক্সেমবার্গ, ব্রিট

ইউরোপ মহাদেশের দেশগুলোর রাজনৈতিক অবস্থান

ইউরোপ মহাদেশে সমস্ত দেশগুলোর রাজনৈতিক অবস্থান একটি কমপক্ষে দুটি শক্তির উপর নির্ভর করে যাতে স্বতন্ত্র দেশগুলোর পরস্পর সম্পর্ক ও কাজকর্মে প্রভাব পড়ে। এদের দুটি শক্তি হল একটি সংস্কৃতি এবং একটি পলিটিকাল বিশ্বাসম্পন্ন প্রণালী।

প্রথমটি হল ইউরোপীয় সংস্কৃতি যা পূর্ব ও পশ্চিমে বিভক্ত হয়। পূর্ব ইউরোপে গ্রিক, রোমান এবং ক্রিস্টন সংস্কৃতি প্রভাবিত হয়েছে যেখানে পশ্চিম ইউরোপে রোমান এবং ক্রিস্টিয়ান সংস্কৃতি প্রভাবিত হয়েছে। সংস্কৃতির এই দ্বিতীয়তা সম্পর্কে ইউরোপের রাজনৈতিক সম্প্রদায়ের স্বাধীনতা ও উন্নয়নে ব্যবহার করা হয়।

ইউরোপ মহাদেশের মুসলিম দেশগুলোর নাম

ইউরোপ মহাদেশে কয়েকটি মুসলিম দেশ রয়েছে। সেগুলো হলো:

• তুরস্ক
• বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
• অ্যালবেনিয়া
• কসোভো
• আজারবাইজান
• বাকু
• চেচেনিয়া
• খাকাসিয়া
• ক্রিমিয়া
• কমির্নে
• তাতারস্থান
• উজবেকিস্তান
• কাজাখস্তান

ইউরোপ মহাদেশের আয়তন

ইউরোপ মহাদেশের আয়তন প্রায় ১০,১৮,০৮৭ বর্গ কিলোমিটার (অথবা ৩,৯৩০,০৪০ বর্গ মাইল)।

ইউরোপ মহাদেশে একটি সম্পূর্ণ তালিকা হলে খুব বড় হবে। তাই নিম্নলিখিত হলে কয়েকটি প্রধান দেশের নাম, তাদের রাজধানী এবং মুদ্রা:

• যুক্তরাজ্য – লন্ডন – পাউন্ড স্টার্লিং
• ফ্রান্স – প্যারিস – ইউরো
• জার্মানি – বার্লিন – ইউরো
• ইতালি – রোম – ইউরো
• স্পেন – মাদ্রিদ – ইউরো
• পর্তুগাল – লিসবন – ইউরো
• সুইজারল্যান্ড – বের্ন – সুইস ফ্রাঙ্ক
• বেলজিয়াম – ব্রাসেলস – ইউরো
• নেদারল্যান্ডস – আমস্টারডাম – ইউরো
• অস্ট্রিয়া – ভাইন – ইউরো

• সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে ভিন্ন হতে স্থানীয় দেশ:
• a. রাশিয়া – মস্কো – রুবল
• b. উক্রেইন – কিভ – হৃভনিয়া
• c. বেলারুশ – মিনস্ক – বেলারুশিয়ান রুবল
• d. লিথুয়ানিয়া – ভিলনিউস – লিথুইনিয়ান লিটাস
• e. লাতভিয়া – রিগা – লাতভীয় ল্যাট্স
• f. এস্তোনিয়া

ইউরোপের ধনী দেশের তালিকা

ইউরোপে অনেক ধনী দেশ রয়েছে। কিন্তু সাধারণত এগুলোর মধ্যে নিম্নলিখিত দেশগুলি পর্যালোচনার সামনে আসতে পারে:

• লুক্সেমবুর্গ
• নরওয়ে
• সুইস
• আইসল্যান্ড
• সুইডেন
• ডেনমার্ক
• ফিনল্যান্ড
• আস্ট্রিয়া
• বেলজিয়াম
• হল্যান্ড

এগুলো একটি প্রায় সামান্য তালিকা এবং দেশের ধনত্ব অনেক উচ্চতর বা নিম্নতর হতে পারে। এছাড়াও, প্রতিটি দেশের ধনত্ব মাপা হতে একটি সঠিক উপায় হল প্রতি দেশের জনসংখ্যা এবং জীবনমানের সাথে তুলনা করা।

ইউরোপ মহাদেশের জ্বালানি অবস্হান

ইউরোপ মহাদেশ বিশ্বের প্রস্তুত জ্বালানি বন্দর একটি। এটি ইটালি ও সিসিলি দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে অবস্থিত একটি নৌকা বন্দর। এটি একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বন্দর এবং এটি সুপ্রসিদ্ধ জ্বালানি বন্দর হিসাবে পরিচিত।

জ্বালানি অবস্থানটি মৌলিকভাবে ভূমিগত বস্তুর মধ্যে একটি জ্বালানি বন্দর হিসাবে পরিচিত। এটি ক্রমশঃ প্রায় 2 হেক্টরের ক্ষেত্র অধিকতর আবদ্ধ করে এবং দৈনন্দিন সমস্যাগুলি সমাধান করতে একটি বিশাল ব্যবসায়িক কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

ইউরোপ মহাদেশের ভূ রাজনৈতিক অবস্থান

ইউরোপ মহাদেশ বিশ্বের প্রস্তুত ভূমির একটি অংশ। এটি সংশ্লিষ্ট দেশগুলির মধ্যে সংশ্লিষ্ট একটি রাজনৈতিক একক নয়। ইউরোপ মহাদেশে প্রায় ৫০ টি দেশ রয়েছে, এসব দেশগুলি স্বাধীন দেশ হিসাবে পরিচিত। এদের মধ্যে অনেকে একটি মুক্ত রাজনৈতিক একক হিসাবে কাজ করে যা ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU) নামে পরিচিত। ইউরোপ মহাদেশ একটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ রাজনৈতিক সম্প্রদায় এবং এটি আধুনিক ব্যবসায়িক সংস্থাগুলির জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি বাজার রাষ্ট্র হিসাবে পরিচিত।

ইউরোপ মহাদেশে স্বাধীন দেশগুলি একটি একটি অবস্থান অনুযায়ী তাদের স্বশাসিত এলাকার ভিন্ন ভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক নেটওয়ার্ক রয়েছে। এই রাজনৈতিক নেটওয়ার্কগুলি ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU), নাটো (NATO),